পাহাড়ের বুকে গাঢ় সবুজের আস্তরণের বিচরণ । পাহাড়ের বুক চিড়ে চলেছে শীতল স্বচ্ছ জলরাশি আর সাদা জলরাশির ফাকে ফাকে পাথর ছড়ানো সর্বত্র । আকাশে নীল রঙের ছায়া পরেছে জমিনে।
এই বিবরণটি মিলে যাচ্ছে সিলেটের অন্যতম আকর্ষণীয় পর্যটন কেন্দ্র বিছনাকান্দির সঙ্গে! কিন্তু না, বিছনাকান্দির মতই আরেকটি জায়গার বর্ণনা এটি আর তা হচ্ছে উতমাছড়ার বর্ণনা। যে স্থানকে সিলেটের নতুন ‘বিছনাকান্দি’ বলে অভিহিত করা হচ্ছে।
প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যের লীলাভূমি মধ্যে উতমাছড়ার আরেক ভূবন যেখানে ভ্রমণে নিজের সাথে প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যাওয়া একই কথা । উতমাছড়া সিলেটে জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার উত্তর রণিখাই ইউনিয়নে অবস্থান।
প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যের লীলাভূমি মধ্যে উতমাছড়ার আরেক ভূবন যেখানে ভ্রমণে নিজের সাথে প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যাওয়া একই কথা । উতমাছড়া সিলেটে জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার উত্তর রণিখাই ইউনিয়নে অবস্থান।
রূপ-লাবণ্যে যৌবনা উতমাছড়া পরতে পরতে সাজিয়ে রেখেছে সম্মোহনী সৌন্দর্য্য। যান্ত্রিক কোলাহল থেকে মুক্ত নির্জন অরণ্যের সাহচার্য পেতে উতমাছড়ার বিকল্প নেই। আছে সবুজের সমারোহ, দিগন্ত বিস্তৃত সাদা মেঘের খেলা, পাথর ছড়ানো চারপাশ, দুধসাদা জলরাশি, পাখিদের কলতানযে যা দেখে শহরের যান্ত্রিক মানুষগুলো পরোতে পড়োতে নুতন কিছু আবিষ্কার করতে পারবে ।
বর্ষাকালে উতমাছড়ার রূপলাবন্যে অবালিল ভাবে ফূটে ওঠে অন্য সময়ের চেয়ে বেশি । অন্যান্য মৌসুমে উতমাছড়াকে মরুভূমির বুকে গজিয়ে ওঠা উদ্যানের মতো মনে হয়।
যোগাযোগ ব্যবস্থা: সিলেট মহানগরীর আম্বরখানা পয়েন্ট থেকে সরাসরি সিএনজি অটোরিকশাযোগে যেতে হবে ৩৫ কিলোমিটার দূরবর্তী দয়ারবাজারে । সড়কের অবস্থা তেমন ভালো না হওয়ায় এ পরিমাণ সড়ক পাড়ি দিতে গুণতে হবে জনপ্রতি ১৫০-১৮০ টাকা করে।
দয়ারবাজার থেকে আবার সিএনজি অটোরিকশাযোগে আট কিলোমিটার দূরবর্তী চড়ারবাজারে যেতে হয়। এজন্য জনপ্রতি ভাড়া ২৫-৩০ টাকা পড়বে। চড়ারবাজার থেকে ১৫ মিনিটের মতো হাঁটলেই পেয়ে যাবেন উতমাছড়ার দেখা ।
ধন্যবাদ সবাইকে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন