রেমা-কালেঙ্গা অভয়ারণ্য
রেমা-কালেঙ্গা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলায় অবস্থিত। ঢাকা থেকে ১৩০ কিলোমিটার পূর্বে উত্তর দিকে এবং সিলেট থেকে ৮০ কিলোমিটার দক্ষিণে পশ্চিম দিকে অবস্থিত। অভয়ারণ্যটি রেমা ছনবাড়ী এবং কালেঙ্গা বিটের সমন্বয়ে গঠিত। দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে রেমা চা-বাগান, পূর্ব-দক্ষিণ দিকে ভারতীয় ত্রিপুরা রাজ্য এবং পূর্বদিকে ভারত হিল রিজার্ভ ফরেস্টের অংশ। ১৯৮১ সালে ওই রিজার্ভ ফরেস্টের ১০৯৫ হেক্টর এলাকাকে বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ১৯৯৬ সালে ফরেস্টের আরও কিছু অংশ বৃদ্ধি করে মোট ১৭৯৫ হেক্টর এলাকাকে অভয়ারণ্য হিসেবে ঘোষণা করা হয়। উল্লেখ্য, রেমা-কালেঙ্গা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যটি বাংলাদেশের প্রাকৃতিক একমাত্র ভার্জিন বন। মূল বনে পৌঁছার যোগাযোগ মাধ্যম হল চুনারুঘাট উপজেলা থেকে সিএনজি অথবা জিপ।
জৈববৈচিত্র্য : উদ্ভিদ : এই অভয়ারণ্যে ৬৩৮ প্রজাতির উদ্ভিদ গাছপালা-লতাপাতা আছে যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য উদ্ভিদগুলো হচ্ছে আওয়াল, সেগুন, কাঁকড়া, নেউর, হারগাজা, গন্ধরই, হরীতকী, বহেরা, জাম, ডুমুর, কাঁঠাল, চামকাঁঠাল, কাউ, কদম, রাতা, চিকরাশী, চাপালিশ, নিম, বনমালা ইত্যাদি।
প্রাণীকুল : এ অভয়ারণ্যে ৭ প্রজাতির উভচর প্রাণী, ১৮ প্রজাতির সরীসৃপ, ১৬৭ প্রজাতির পাখি যেমন ভিমরাজ, পাহাড়ি ময়না, কাও ধনেশ, বনমোরগ বা মুরগি, ফোটা কান্টি সাতভারলা, শ্যামা, শালিক, শামুক খাওরি, টুনটুনি ইত্যাদি এবং ৩৭টি প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী আছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য প্রাণী হচ্ছে বন্যশূকর কাল, বন্যশূকর সাদা, বানর, হনুমান, মুখপোড়া হনুমান, খরগোশ, ছোট হরিণ, মেছোবাঘ, মেছোবিড়াল, বনকুকুর বা রামকুত্তা ইত্যাদি।
পরিভ্রমণের জন্য নিসর্গ সহায়তা প্রকল্পের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ট্যুর গাইডের সহায়তা নেওয়া যেতে পারে।
যোগাযোগের ঠিকানা : নিসর্গ সহায়তা প্রকল্প, রেমা-কালেঙ্গা সাইট অফিস, চুনারুঘাট উপজেলা, জেলা হবিগঞ্জ। প্রয়োজনে মোবাইল : ০১৭১২-৫৪২৬০৪ অথবা ফোন ০৮৬২৬-৬৯৮।
রেমা-কালেঙ্গা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলায় অবস্থিত। ঢাকা থেকে ১৩০ কিলোমিটার পূর্বে উত্তর দিকে এবং সিলেট থেকে ৮০ কিলোমিটার দক্ষিণে পশ্চিম দিকে অবস্থিত। অভয়ারণ্যটি রেমা ছনবাড়ী এবং কালেঙ্গা বিটের সমন্বয়ে গঠিত। দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে রেমা চা-বাগান, পূর্ব-দক্ষিণ দিকে ভারতীয় ত্রিপুরা রাজ্য এবং পূর্বদিকে ভারত হিল রিজার্ভ ফরেস্টের অংশ। ১৯৮১ সালে ওই রিজার্ভ ফরেস্টের ১০৯৫ হেক্টর এলাকাকে বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ১৯৯৬ সালে ফরেস্টের আরও কিছু অংশ বৃদ্ধি করে মোট ১৭৯৫ হেক্টর এলাকাকে অভয়ারণ্য হিসেবে ঘোষণা করা হয়। উল্লেখ্য, রেমা-কালেঙ্গা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যটি বাংলাদেশের প্রাকৃতিক একমাত্র ভার্জিন বন। মূল বনে পৌঁছার যোগাযোগ মাধ্যম হল চুনারুঘাট উপজেলা থেকে সিএনজি অথবা জিপ।
জৈববৈচিত্র্য : উদ্ভিদ : এই অভয়ারণ্যে ৬৩৮ প্রজাতির উদ্ভিদ গাছপালা-লতাপাতা আছে যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য উদ্ভিদগুলো হচ্ছে আওয়াল, সেগুন, কাঁকড়া, নেউর, হারগাজা, গন্ধরই, হরীতকী, বহেরা, জাম, ডুমুর, কাঁঠাল, চামকাঁঠাল, কাউ, কদম, রাতা, চিকরাশী, চাপালিশ, নিম, বনমালা ইত্যাদি।
প্রাণীকুল : এ অভয়ারণ্যে ৭ প্রজাতির উভচর প্রাণী, ১৮ প্রজাতির সরীসৃপ, ১৬৭ প্রজাতির পাখি যেমন ভিমরাজ, পাহাড়ি ময়না, কাও ধনেশ, বনমোরগ বা মুরগি, ফোটা কান্টি সাতভারলা, শ্যামা, শালিক, শামুক খাওরি, টুনটুনি ইত্যাদি এবং ৩৭টি প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী আছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য প্রাণী হচ্ছে বন্যশূকর কাল, বন্যশূকর সাদা, বানর, হনুমান, মুখপোড়া হনুমান, খরগোশ, ছোট হরিণ, মেছোবাঘ, মেছোবিড়াল, বনকুকুর বা রামকুত্তা ইত্যাদি।
পরিভ্রমণের জন্য নিসর্গ সহায়তা প্রকল্পের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ট্যুর গাইডের সহায়তা নেওয়া যেতে পারে।
যোগাযোগের ঠিকানা : নিসর্গ সহায়তা প্রকল্প, রেমা-কালেঙ্গা সাইট অফিস, চুনারুঘাট উপজেলা, জেলা হবিগঞ্জ। প্রয়োজনে মোবাইল : ০১৭১২-৫৪২৬০৪ অথবা ফোন ০৮৬২৬-৬৯৮।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন